এ সময় বক্তারা দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাধ্যতামূলক বাংলায় পাঠদান চালু এবং কোচিং সেন্টার নিষিদ্ধ করারও দাবি জানান।
তারা বলেন, কোচিং সেন্টার নির্ভরতার ফলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
বক্তারা বলেন, প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষা ব্যবস্থার কারণে তারা কেবল জিপিএ-৫ অর্জন করছে কিন্তু দক্ষ ও মানবিক হয়ে উঠতে পারছে না। এই অবস্থা চলতে থাকলে বাংলাদেশের আগামী প্রজন্ম চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বক্তারা আরও বলেন, দেশের ভবিষ্যতকে সুন্দর করতে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে। কোচিং কিংবা গাইড বই নয়, বিদ্যালয়গুলোকেই শিক্ষা অর্জনের একমাত্র স্থান হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। সাম্প্রদায়িকতামুক্ত পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করতে হবে।
রাজশাহী থিয়েটারের সভাপতি কামারউল্লাহ সরকারের সভাপতিত্বে এতে সাংবাদিক প্রশান্ত সাহা, খেলাঘর আসর রাজশাহীর সাধারণ সম্পাদক আফতাব আহমেদ, রাজশাহী সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার ঘোষ, একাত্তরের চেতনা বাস্তবায়ন কমিটি রাজশাহী মহানগরের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, মহিলা পরিষদ রাজশাহী জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক আলিমা খাতুন লিমা, জয় বাংলা সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক নিজামুল হুদা, ঋত্বিক ঘটক চলচ্চিত্র সংসদের সভাপতি এফ এম এ জাহিদ, ইলামিত্র শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক গৌতম কুমার পাল, ডাকরা ডিগ্রি কলেজের উপাধ্যক্ষ আব্দুর রউফ বক্তব্য রাখেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৭
এসএস/এটি