বুধবার (০৮ মার্চ) বিকেল ৫টার দিকে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব মো. মাহবুবুর রহমানের সই করা এক চিঠিতে তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, চেয়ারম্যান একেএম নূরুল হকের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অর্থ আত্মসাৎ সংক্রান্ত ছয়টি অভিযোগের মধ্যে তিনটি অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় তার দ্বারা ক্ষমতা প্রয়োগ জনস্বার্থের পরিপন্থী বলে সরকার মনে করে।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান একেএম নূরুল হকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
বরগুনার জেলা প্রশাসক ড. মহা. বশিরুল আলম বাংলানিউজকে বলেন, চেয়ারম্যান একেএম নূরুল হকের বিরুদ্ধে উত্থাপিত ছয়টি অভিযোগের মধ্যে তিনটি অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা মেলায় এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠনো হয়েছিল। সে আলোকেই স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ এর ৩৪ (১) ধারায় তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। এছাড়া বরগুনা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বহিষ্কারের বিষয়টি কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬১৪ ঘণ্টা, মার্চ ০৯, ২০১৭
এসএনএস