প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠান অলংকৃত করবেন বাংলাদেশের পরিকল্পনা মন্ত্রী এ.এইচ.এম. মুস্তফা কামাল।
আইটেক প্রোগ্রাম ইন্ডিয়ান টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনোমিক কো-অপারেশন ও সাউথ-সাউথ কো-অপারেটিভ স্ট্রাটেজি-এর কাঠামোর আওতায় ইন্ডিয়ার ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিসটেন্স প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ভারতের উন্নয়ন অভিজ্ঞতা এবং সঠিক প্রযুক্তির সুবিধা দিচ্ছে।
২০০৭ সাল থেকে আইটেক প্রোগ্রামের আওতায় ভারতে ২ হাজার ৬শ’ এরও বেশী তরুণ বাংলাদেশি পেশাজীবী স্বল্প ও মাঝারি মেয়াদে বিশেষ কোর্সে অংশ নেবেন।
১৯৭২ সাল থেকে ভারত সরকার বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিসিআর)-এর মাধ্যমে শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে আসছে। চিকিৎসা শাস্ত্র ব্যতীত শিক্ষার সব শাখায় সব পর্যায়ে (স্নাতক থেকে পিএইচডি পর্যন্ত) আইসিসিআর শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হয়ে থাকে। এ পর্যন্ত ৩ হাজারেরও বেশী মেধাবী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ভারতে অধ্যয়নের জন্য আইসিসিআর শিক্ষাবৃত্তি দেয়া হয়েছে। এরা সবাই বাংলাদেশ এবং দেশের বাইরে স্ব-স্ব ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।
গণ্যমান্য অতিথিদের পাশাপাশি সর্বস্তর থেকে প্রায় ৫০০ জন প্রাক্তণ আইটেক ও আইসিসিআর শিক্ষার্থী ২০ মার্চের আইটেক ও আইসিসিআর দিবসে অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে প্রাক্তণ আইসিসিআর শিক্ষার্থীরা একটি ছোট সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করবেন। এতে লোকসংগীত পরিবেশন করবেন মনিরা ইসলাম পাপ্পু, রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করবেন স্বনামধন্য শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, ‘অনামিকা সাগরকন্যা’ শীর্ষক নৃত্যনাট্য পরিবেশন করবেন পূজা সেনগুপ্ত ও তার দল তুরঙ্গমী রেপার্টরী ড্যান্স থিয়েটার।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৭
জেডএম/