বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে এনাদুর সাংবাদিকদের জানান, জাকির ব্যবসায়ী ছিলেন। খুব অল্প সময়ে তার ব্যবসায় সফলতা আসে।
তিনি বলেন, জাকির প্রায়ই বলতো, ‘বাবা চাঁদাবাজরা আমাকে হুমকি দেয়, চাঁদা দাবি করে। ’ কিন্তু কারা চাঁদার জন্য হুমকি দিতো, সে সম্পর্কে কিছু জানাতে পারেননি তিনি।
ঘটনার সময় জাকিরের সঙ্গে ছিলেন দীন ইসলাম নামে একজন। তিনি জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে জাকির বাসার সামনে তার গোডাউনের পাশে একটি টেইলার্সে বসে হিসাব করছিলেন। এ সময় মুখোশধারী চার যুবক দোকানে ঢুকে জাকিরকে গুলি করার চেষ্টা করে। ধাক্কা দিয়ে দৌঁড়ে পালানোর সময় তারা জাকিরকে গুলি করে। জাকিরের বুকে ও পিঠে গুলি লাগে। তাকে ঢামেকে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
গেণ্ডারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মিজানুর রহমান জানান, জাকির ছাত্রদলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, পাশাপাশি ব্যবসা করতেন। তাকে ব্যবসা বা রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে হত্যা করা হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৩ ঘণ্টা, মার্চ ৩০, ২০১৭
এজেডএস/আরআর/টিআই