কিন্তু সোমবার (২৯ মার্চ) থেকে এ জেলার ভাগ্যাকাশে জঙ্গি নামক দানবদের কলঙ্ক লেগে গেছে। জেলা শহরের বড়হাট ও সদর উপজেলার নাসিরপুরে দু’টি জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পায় কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট।
মঙ্গলবার নাসিরপুরের আস্তানায় সাত-আটজন জঙ্গির ছিন্নভিন্ন মরদেহ দেখতে পায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাই জেলার মানুষ একটু স্বস্তি পেলেও পুরোপুরিভাবে কেউ চিন্তামুক্ত হয়নি এখনো। বড়হাটের জঙ্গি আস্তানার সর্বশেষটা জানার প্রতীক্ষায় আছে সবাই।
এদিকে মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যার পর থেকেই পৌর শহরের ব্যস্ততা কমতে থাকে। সন্ধ্যা হতেই বেশিরভাগ দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। অন্যান্য দিনের তুলনায় কম সংখ্যক যানবাহন চলাচল করছে। মাঝে মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাড়িগুলোর সাইরেনের আওয়াজ। এছাড়া সব শান্ত। দেখে মনে হয় এক ভূতুরে শহর।
জেলা শহরের শাহ-মোস্তফা সড়কের বাসিন্দা সিতাব আলী বাংলানিউজকে বলেন, শান্তিপ্রিয় এ শহর হঠাৎ করে অশান্ত হওয়ায় খুব উৎকণ্ঠায় আছি। তবে কোনো জানমালের ক্ষতি ছাড়া যেনো জঙ্গিদের নির্মূল করা হয় এটাই কামনা করছি।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৪ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০১৭
এসআই