শুক্রবার (৩১ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিআইডব্লিউটিএ, কোস্টগার্ডসহ কয়েকটি সংস্থার উদ্ধারকারী দল পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করে।
উদ্ধার করা মরদেহগুলো নদীর তীরে না নেওয়ায় এখনও পরিচয় জানা যায়নি।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত আব্দুস সাত্তার (৪০), তার মেয়ে লামিয়া (৫), জোহরা বেগম (৬০), কাঞ্চন বেগম (৬৫) নামে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
সোনারগাঁও থানা পুলিশের এসআই মাকসুদ পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধারের বিষয় বাংলানিউজকে জানান।
বিআইডব্লিউটিএ, কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি টিম সকাল থেকে উদ্ধার কাজ শুরু করে। দুপুর দেড়টা পর্যন্ত পাঁচজন নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় ট্রলারে থাকা একটি গরুও উদ্ধার করা হয়। তবে নদীতে প্রবল স্রোত ও প্রমত্ত ঢেউ থাকায় উদ্ধার কাজে বিলম্ব হচ্ছে।
ট্রলারটির বেঁচে থাকা যাত্রী হালিম ভান্ডারী বাংলানিউজকে জানান, বৃহস্পতিবার তারা রাজধানীর রামপুরা থেকে চাঁদপুরের মতলব থানার বেলতলিতে সোলায়মান শাহ ওরফে লেংটার মেলায় যাওয়ার সময় চর কিশোরগঞ্জের মেঘনায় ট্রলারটি বৈরী আবহাওয়ার কবলে পড়ে ডুবে যায়। এতে তার স্ত্রী, শাশুড়ি, শ্যালিকাসহ পরিবারের পাঁচজন নিখোঁজ রয়েছেন।
**ট্রলার ডুবিতে আরো ২ মরদেহ, এখনও নিখোঁজ ৪
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩১ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০১৭
এএ