সোমবার (০৩ এপ্রিল) দুপুর ২টায় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
পুলিশ সুপার বলেন, নিহতদের একটা ছবি আমাদের কাছে ছিলো সেই ছবি আমরা স্বজনদের দেখিয়েছি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পুলিশ সুপার বলেন, বড়হাটের জঙ্গিদের সঙ্গে নাসিরপুরের জঙ্গিদের কোনো সম্পৃক্ততা আছে কিনা সে বিষয়ে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এর আগে নিহত জঙ্গিদের মরদেহ শনাক্ত করতে আসেন তাদের স্বজনরা। তাদের বাড়ি দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে। ঘোড়াঘাট থেকেই তাদের মরদেহ নিতে এসেছেন লোকমানের শ্বশুর অর্থাৎ শিরিনা আক্তারের বাবা আবু বক্কর সিদ্দিক, বোন জামাই সানোয়ার হোসেন ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মোফাজ্জল হোসেন।
সোমবার (৩ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে নাসিরপুরের বাগানবাড়িতে সপরিবারে নিহত লোকমান আলীর শ্বশুর আবু বকরসহ তিনজনকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গাড়িতে করে আসতে দেখা যায়।
৩০ মার্চ নাসিরপুরের জঙ্গি আস্তানায় নিহত হন-লোকমান আলী (৪৫) ও তার স্ত্রী শিরিনা আক্তার (৩৫), সন্তান আমেনা খাতুন (১২), সুমাইয়া আক্তার (৯), ফাতেমা (৫), মরিয়ম (৩) ও খাদিজা (৬ মাস)।
**নিহত জঙ্গিদের মরদেহ নিতে মৌলভীবাজারে স্বজনরা
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৩, ২০১৭
এনটি/আরএ