বুধবার (০৫ এপ্রিল) সকালে মানিক মিয়া এভিনিউতে বেশি ভাড়া নেওয়া, লাইসেন্সবিহীন চালক ও মিটারবিহীন সিএনজিচালিত আটোরিকশার বিরুদ্ধে বিআরটিএ পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কার্যক্রমের পরিদর্শনে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সিটিং সার্ভিসের বিষয়টি নিয়ে যে সিদ্ধান্ত হয়েছে এতে মালিক ও শ্রমিকপক্ষ উভয়ই খুশি।
‘তাই অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের কৌশল বন্ধ করতে রাজধানীতে সব গণপরিবহনের সিটিং সার্ভিস বন্ধ করা হয়েছে’।
সিটিং সার্ভিস বন্ধ হলে ভাড়া কমবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ভাড়া যেটা আছে সেটাই নেবে। তবে অতিরিক্ত ভাড়া যেন না নিতে পারে সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।
সড়ক পরিবহন আইন সম্পর্কে তিনি বলেন, মন্ত্রীসভায় সড়ক পরিবহন আইনটি নিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা আলোচনা করে একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সংসদে যে এটিই পাস হবে তা বলা যাচ্ছে না। আইনটি নিয়ে আমরা স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলবো। এছাড়া আইনটিতে অনেক সংযোজন ও বিয়োজন করা হতে পারে।
মানিক মিয়া এভিনিউ এলাকায় বিআরটিএ পরিচালিত মোবাইল কোর্ট সম্পর্কে বিআরটিএ’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোহারা খাতুন বাংলানিউজকে বলেন, বেশি ভাড়া আদায়ের জন্য ২৯ গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়া চারজন লাইসেন্সবিহীন চালককে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডসহ ২৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- কলামিস্ট ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ ও বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০১৭
এমএ/জিপি/জেডএস
** গতি পাচ্ছে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে