আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) নোয়াখালী আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-পরিচালককে তদন্তের আদেশ দেন।
বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে লক্ষ্মীপুরের সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক ড. আবুল কাশেম এ আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২ এপ্রিল হাইকোর্ট থেকে জামিন পান রায়পুর উপজেলার দক্ষিণ রায়পুর গ্রামের এনায়েত উল্লাহ মাস্টারের ছেলে হাজতি আসামি আলাউদ্দিন। জামিনের কপি লক্ষ্মীপুর কারাগারে পৌঁছালে জেলার শরীফুল ইসলাম আলাউদ্দিনকে পুলিশে তুলে দেয়ার ভয় দেখিয়ে তার কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা দাবি করেন।
পরে আসামি তার স্বজনদের কাছ থেকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা নিয়ে জেলারকে দেয়ার পর ছাড়াপান বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
এ অভিযোগ এনে হাজতি আলাউদ্দিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহিম গাজী জেলা কারাগারের জেলারের বিরুদ্ধে মামলা ও আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
লক্ষ্মীপুর জেলা কারাগারের জেলার শরিফুল ইসলাম বলেন, কারা অভ্যন্তরে অবৈধ সুবিধা না পেয়ে একটি মহল ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মামলা দায়ের করেছে। ঘুষ গ্রহণের বিষয়টি সত্য নয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৩, ২০১৭
এসএইচ