মৃৎশিল্প ও ভাস্কর্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ভাস্কর্য উল্টানোর দায় স্বীকার করা দুই শিক্ষার্থীসহ বিভাগের অন্যান্য শিক্ষার্থীরা বুধবার বিকেলে ভাস্কর্যগুলো আবার সাজিয়ে রেখেছেন।
সোমবার (১৭ এপ্রিল) রাতে শতাধিক ভাস্কর্য উল্টিয়ে রাখেন মৃৎশিল্প ও ভাস্কর্য বিভাগের মাস্টার্সের কয়েকজন শিক্ষার্থী।
একই বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ আহমেদ বুধবার বিকেলে বাংলানিউজকে বলেন, আমরা ভাস্কর্যগুলো সাজিয়ে রেখেছি। যারা ভাস্কর্য উল্টেছিলেন তারাও এসময় কাজ করেছেন।
বুধবার বিকেলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভাস্কর্যগুলো আগের মতো ঠিকঠাক করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে।
এদিকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, প্রক্টর ও ডিনের কাছে চিঠি দিয়েছেন মৃৎশিল্প ও ভাস্কর্য বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মোস্তফা শরীফ আনোয়ার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মজিবুল হক আজাদ খান বলেন, ভাস্কর্য উল্টানোর ঘটনায় মৃৎশিল্প ও ভাস্কর্য বিভাগের চিঠি পেয়েছি। অভিযোগটি অনুমোদনের দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের। কিন্তু বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যের পদ শূন্য। নতুন উপচার্য, উপ-উপাচার্য নিয়োগের পরই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৯, ২০১৭
এসআই