মন্ত্রী বলেন, এখানে এসে দর্শনার্থীরা ঘুরবে, দেখবে এবং এ স্মৃতিসৌধ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবে। খারার নিয়ে বা পানির বোতল নিয়ে এখানে প্রবেশ করে যত্রতত্র উচ্ছিষ্ট ফেলা হয়।
বুধবার (১৯ এপ্রিল) রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করতে এসে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ নির্দেশ দেন গণপূর্ত মন্ত্রী।
পরিদর্শনকালে মন্ত্রী সামনের সীমানা প্রাচীরের বাইরে উঁচু করে স্থাপন করা মাটির সৌন্দর্যবর্ধন এবং সেখানে বাগান নির্মাণের নির্দেশ দেন। এ সময়ে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার ঊষালগ্নে এদেশকে মেধাশূন্য করতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তার দোসর রাজাকার আলবদরা বৃদ্ধিজীবীদের বাসা থেকে তুলে নিয়ে রায়ের বাজার ও মিরপুরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করে। এ স্থানের সাথে আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস জড়িত। এ ইতিহাস সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে। তাহলে তাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং দেশপ্রেম জাগ্রত হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১২ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৯, ২০১৭
এসএম/এমজেএফ/এমজেএফ