শুক্রবার (২১ এপ্রিল) সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে অঞ্জনা দেবী, মোকছেদ আলী ও আরিফুল হক নামে মিলের তিন শ্রমিকের মৃত্যু হয়।
রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক ডা. মো. মারুফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, নিহতের শরীরের প্রায় ৯২ শতাংশ দগ্ধ ছিল। চিকিৎসাধীন অধিকাংশ রোগীর অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো বুধবারও (১৯ এপ্রিল) ওই রাইস মিলে সকাল থেকে ধান ছাঁটাইয়ের কাজ চলছিল। দুপুরে মিলের বয়লার প্রচণ্ড গরম হয়ে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ৩০ জন শ্রমিক দগ্ধ হন। তাদের দ্রুত উদ্ধার করে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ২১ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুরে পাঠালে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত চারজনের মৃত্যু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২১২ ঘণ্টা, এপ্রিল ২১, ২০১৭
এএটি/জেডএস