লিখিত বক্তব্যে মাবিয়া খাতুন জানান, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে নগরীর পদ্মা আবাসিক এলাকার শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে তার স্বামী আদালতে মামলা দায়ের করেন। এরপর থেকেই শামসুজ্জামান তার স্বামীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেন।
এরই অংশ হিসেবে চাঁদাবাজি ও ছিনতাইয়ের ‘মিথ্যা’ মামলা দিয়ে বোয়ালিয়া থানায় নিয়ে নির্যাতন করায় শামসুজ্জামান। এমনকি র্যাবেও মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে তার স্বামী সাইফুলকে আটক করায়। কিন্তু অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় র্যাব তাকে ছেড়ে দেয়।
আইনের দিক দিয়ে সুবিধা করতে না পেরে সম্প্রতি এলাকার কিছু মাস্তানদের লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে। তারা সাইফুল ইসলামের কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে মাস্তানরা পুকুরের মাছ চুরি করে নেয়। এ বিষয়ে আদালতে সাইফুল ইসলাম মামলা দায়ের করেন যা চলমান।
সংবাদ সম্মেলনে মাবিয়া খাতুন আরও বলেন, তার স্বামী দীর্ঘদিন ধরে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। এ কারণে পুলিশ হেডকোয়ার্টারের সিকিউরিটি সেল, ডিআইজি রাজশাহী ও মহানগর পুলিশ কমিশনারের কাছে লিখিতভাবে নিরাপত্তা চেয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলন থেকে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ২১, ২০১৭
এসএস/জিপি/এমজেএফ