রোববার (২৩ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
রমেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মো. মারুফুল ইসলাম জানান, মোছাদ্দেক হোসেনের শরীরের প্রায় ৯১ শতাংশ দগ্ধ ছিলো।
যমুনা অটোমেটিক রাইস মিলে সকাল থেকে ধান ছাঁটাইয়ের কাজ চলছিলো। দুপুরে মিলের বয়লার প্রচণ্ড গরম হয়ে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ৩০ জন দগ্ধ হন। দ্রুত তাদের উদ্ধার করে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদের মধ্যে ২১ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রমেক হাসপাতালে পাঠানো হলে শনিবার রাত পর্যন্ত কর্তব্যরত চিকিৎসক অঞ্জনা দেবী, মোকছেদ আলী, আরিফুল হক, রুস্তম আলী ও মোছাদ্দেক নামে পাঁচজনকে মৃত ঘোষণা করেন। রোববার সকাল ১০টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়।
এছাড়া রমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে- মুন্না (৩২), শরিফুল (৩০), মুকুল (৪৬), উদয় (৩০), এনামুল (৩৫) শফিকুল (২০), দেলোয়ার (৪০), সাইদুল (৪০), বাদল (৩৫) বীরেন (৩০) ও আনিছুর (৩৫)।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৩, ২০১৭
ওএইচ/
** দিনাজপুরে বয়লার বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫
** দিনাজপুরে বয়লার বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪