রোববার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে মাদ্রাসার শ্রেণি কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
অভিভাবক ও স্থানীয়রা জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মাদ্রাসার ভেতরে দ্বিতীয় শ্রেণীর ওই ছাত্রীকে একা পেয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক মুরশিদুল আলম তার পরনের পোশাক খুলে ছবি তোলে ও যৌন হয়রানি করেন।
বিষয়টি জানাজানি হলে অভিভাবকদের মাঝে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে স্থানীয়রা ওই শিক্ষককে গণধোলাই দিয়ে স্থানীয় মান্দারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে নিয়ে যায়। পরে চেয়ারম্যান মিজানুর রহিম ওই শিক্ষককে পুলিশে সোপর্দ করেন।
আটক শিক্ষক মুরশিদুল আলম নোয়াখালী সদর উপজেলার পূর্ব চরমটুয়া গ্রামের খুরশিদুল আলমের ছেলে।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম আজিজুর রহমান মিয়া জানান, এ ঘটনায় ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৩, ২০১৭
এমজেএফ