বুধবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মো. মারুফুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, নিহতের শরীরের ৯১ শতাংশ দগ্ধ ছিল।
প্রতিদিনের মতো গত বুধবার (১৯ এপ্রিল) বিস্ফোরণের দিন সকাল থেকে সদর উপজেলার রানীগঞ্জ মোড় এলাকার যমুনা অটোমেটিক রাইস মিলে ধান ছাঁটাইয়ের কাজ চলছিল। দুপুরে মিলের বয়লার প্রচণ্ড গরম হয়ে বিস্ফোরিত হয়। এতে ৩০ জন দগ্ধ হলে তাদের উদ্ধার করে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদের মধ্যে ২১ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রমেক হাসপাতালে পাঠানো হলে বুধবার দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত ১৫ জনের মৃত্যু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৬, ২০১৭
এএটি/জেডএস