সাধারণ মানুষের কাছে এটি উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরি হিসেবে সর্বাধিক পরিচিত এখনো। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গণগ্রন্থাগার অধিদফতরের আওতায় চলছে এর কার্যক্রম।
আলাদা সীমানা প্রাচীরে ঘেরা এ ভবনটি। ২০০৪ সালে ২৫ এপ্রিল নতুন এই ভবনে স্থানান্তরিত হয় আজকের উডবার্ন সরকারি গণগ্রন্থাগার আর আগের উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরি।
‘পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই, স্লোগান ভবনের প্রধান ফটকের দু’পাশের কলমে লেখা হয়েছে রঙ তুলির আঁচড়ে। প্রবেশ পথ লাগোয়া হাতের বামে একটি ছোট কক্ষ রয়েছে। যেখানে দায়োয়ান থাকেন।
রয়েছে বিভিন্ন গাছপালা। অর্জুন, নিম, আম, পেঁপে, মেহগনি গাছ। কোন এক সময় ডালপালা ভেঙে পড়ায় মেহগনির মাথাগুলো মুড়িয়ে রয়েছে। দেখা মিললো কয়েকটি ফুলশুদ্ধ গাঁদার গাছের। ভবনের বাইরটায় আরো লাগানো রয়েছে লাল শাক ও বেগুনের গাছ। এছাড়াও রয়েছে শোভাবর্ধনকারী গাছ।

তখন বেলা সাড়ে ১০টার মত হবে। বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল)। সাপ্তাহিক ছুটির কারণে সরকারি গণগ্রন্থাগারের এই ভবনের প্রধান ফটকসহ প্রবেশ পথের বিভিন্ন দরজায় তালা ঝুলছিল।
গণগ্রন্থগারের দক্ষিণপাশে বসে চা পান করছিলেন অত্র প্রতিষ্ঠানের অনিয়মিত কর্মচারী রেজানুল আলম রিপন।
তিনি জানান, সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার লাইব্রেরি বন্ধ থাকে। বাকি দিনগুলোয় সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত কার্যক্রম চলে। প্রত্যহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন এখানে বই পড়তে আসেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৯২১ ঘণ্টা, এপ্রিল ৩০, ২০১৭
জেডএম/