শনিবার (২৯ এপ্রিল) দিনগত রাত ১১টার দিকে এলাকার ব্লক-বি ৭ নং মাজহারুল ইসলামের বাড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ভাটারা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) লাল মিয়া জানান, খবর পেয়ে ওই বাসা থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত সাব্বিরের বাবা আবু সাইদ জানান, তাদের বাড়ি কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায়। তিনি ও তার স্ত্রী ইয়াসমিন বেগম ফরিদপুরে একটি ইটভাটায় কাজ করেন। এজন্য সাব্বির ও তার ছোট বোন ফারজানা ভাটারায় তার দাদা-দাদির কাছে থাকতো। স্থানীয় একটি স্কুলে ১ম শ্রেণিতে পড়তো সে।
শনিবার দুপুরে বাসায় দুই ভাইবোন খেলা করছিলো। এ সময় সাব্বির একটি টুলে দাঁড়িয়ে গলায় কাপড় পেঁচিয়ে জানালার গ্রিলের সঙ্গে বাঁধে। একপর্যায়ে পায়ের নিচ থেকে টুলটি সরে গেলে তার গলায় ফাঁস লেগে যায়। ছোটবোন ফারজানা তার দাদা রেজওয়ানকে ডেকে আনলে তিনি সাব্বিরকে ফাঁস খুলে নিচে নামান। ততক্ষণে শিশুটির মৃত্যু হয় বলে জানান বাবা আবু সাইদ।
ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪২ ঘণ্টা, এপ্রিল ৩০, ২০১৭
এজেডএস/আরআর/জেডএস