বৃহস্পতিবার (০৪ মে) বিকেল ৫টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
ইয়াকুব বেনাপোল বন্দরের ৮৯১ শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য ছিলেন এবং তার বাড়ি বেনাপোলের পুটখালী ইউনিয়নের বৃত্তিআঁচড়া গ্রামে।
বন্দর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম জানে বাংলানিউজকে জানান, বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) রাত ৯টায় বেনাপোল বন্দরের ৩৮ নম্বর ইয়ার্ডে ট্রাকে এসিডের ড্রাম উঠানোর সময় ড্রাম ফেটে আশরাফ ও ইয়াকুব আহত হন।
পরে আশরাফ ও ইয়াকুবকে উদ্ধার করে প্রথমে যশোর ও পরে ঢাকায় নেওয়া হয়। সেখানে সাতদিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে মারা যান ইয়াকুব। তার মরদেহ বাড়িতে আনার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২৩২৮ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৭
এজেডেইচ/এমএইউ/এএটি/