সংশ্লিষ্ট উপজেলা শিক্ষা অফিস ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, উল্লাপাড়ার মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুল জেলার শীর্ষস্থানে রয়েছে। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৯৯ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ করে শতভাগ পাশসহ ১৭৩ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সিরাজগঞ্জ সরকারি বি এল উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ২২৭ জনের ২২৬ জন উত্তীর্ণ হয়ে পাসের হার দাঁড়িয়েছে ৯৯.৫৬%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৫ জন।
তৃতীয় অবস্থানে সালেহা ইসাহাক সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২২৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২১ জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৯.১০%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২০ জন।
চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে কাজিপুরের গান্ধাইল রতনকান্দি ইউনিয়ন আলী আহমেদ উচ্চ বিদ্যালয়ে পাসের হার ৯৯.০৪ %। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮১ জন।
পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে রায়গঞ্জের ধানগড়া মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে পাসের হার ৯৯.৩৫%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৪ জন।
ষষ্ঠ অবস্থানে তাড়াশ ইসলামিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে পাসের হার ৯৮.৪৪%। আটজন পেয়েছে জিপিএ-৫।
সপ্তম অবস্থানে বেলকুচির সোহাগপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। পাসের হার ৮৮.৭৫%। ৩৪ জন জিপিএ-৫।
অষ্টম অবস্থানে শাহজাদপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৮৬.৩৬%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ জন।
নবম অবস্থানে রয়েছে কামারখন্দের জামতৈল ধোপাকান্দি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পাসের হার ৮৫.৭১%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন এবং দশম অবস্থানে থাকা চৌহালী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৮০.৯৫%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৪৬ ঘণ্টা, মে ০৫, ২০১৭
এএটি/