শনিবার (২০ মে) রাজধানীর বনানীর ১১ নম্বর সড়কে দেয়াল চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন মেয়র।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, আমরা গুলশানের রাস্তা এমন সুন্দর করছি যে, বাবা-মা কিংবা পরিবার মিলে সবাই হাঁটতে পারবেন।
এছাড়া রাস্তায় হাঁটতে একটু বাদাম, ফুসকা খেতেও যেন পারেন সে উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। ফুটপাতে দৃষ্টিশক্তিহীন কিংবা শারীরিকভাবে অক্ষমরা যেন কারো সাহায্য ছাড়াই চলতে পারেন সে ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। আর এসব কাজ আগামী এক বছরের মধ্যেই শেষ হবে।
প্রতিযোগিতার যৌথভাবে আয়োজন করে আলোকিত হৃদয় ফাউন্ডেশন ও ডিএনসিসি। এতে দেশের ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়।
'আমরা করবো জয়', 'উন্নয়নের শীর্ষে বাংলাদেশ', '৭ই মার্চ, ২০৪১', 'বদলে যাওয়া ঢাকা', 'রং তুলিতে গড়বো বাংলাদেশ'- এমন সব শিরোনামে ছবি এঁকেছেন প্রতিযোগীরা।
আলোকিত হৃদয় ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন আজওয়া নাঈম বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্য হচ্ছে শিশুদের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত করা। এখানে যা দেখবে যেন বড় হয়ে তা বাস্তবায়ন করতে পারে সে স্বপ্ন দেখানো।
মেয়র আনিসুল হক বলেন, নিঃসন্দেহে এটি একটি ভালো উদ্যোগ। আমরা আগামী ডিসেম্বর নাগাদ প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তাজুড়ে মুক্তিযুদ্ধের ওপর এমন চিত্রাঙ্কন করবো।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪২ ঘণ্টা, মে ২০, ২০১৭
ইইউডি/জেডএস