বুধবার (২৪ মে) দুপুরে পরিবহন নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।
রেঞ্জ ডিআইজি অফিসের আয়োজনে বরিশাল পুলিশ লাইন্সের ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার এ সভার আয়োজন করে।
পুলিশ সুপারদের উদ্দেশে তিনি বলেন, চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার করতে হবে। আমি দেখবো কোন নেতা-বা কে ছাড়ানোর জন্য তদবির করে।
তিনি ব্যবসায়ী ও পরিবহন নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ব্যবসা তো করতেই হবে, সাথে সাথে মানুষকে সেবাও দিতে হবে। দ্রব্যমূল্য কেন্দ্র থেকে যে সব সময় দাম বাড়ে এটা ঠিক নয়, স্থানীয়ভাবেও কিন্তু বাড়ানো হচ্ছে।
পরিবহন মালিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ঈদে লঞ্চে ও বাসে যে সব যাত্রী উঠবে তাদের নিরাপত্তা ও সেবা দু’টোই নিশ্চিত করতে হবে। লঞ্চগুলোর প্রবেশ দরজায় সিসি ক্যামেরা বসাতে হবে, পাশাপাশি বাসে যাত্রী তোলার পর গন্তব্যের উদ্দেশে রওয়ানা দেওয়ার আগে সব যাত্রীদের ছবি তুলে রাখুন যাতে দুষ্কৃতিকারীরা বুঝতে পারে আমরা তাদের সম্পর্কে তথ্য নিয়ে রাখছি।
পরিবহন মালিকরা মহাসড়ক থেকে নছিমন, করিমন, ভটভটি, টমটম, থ্রি হুইলারসহ সব অবৈধ যান ও নৌ-পথ থেকে ট্রলারসহ সব অবৈধ যান রোধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
সভায় অতিরিক্ত ডিআইজি আকরাম হোসেনের সভাপতিত্বে বিভাগের ৬ জেলার পুলিশ সুপার, ব্যবসায়ী, লঞ্চ ও বাস মালিক সমিতির নেতারা এবং সাংবাদিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২০ ঘণ্টা, মে ২৪, ২০১৭
এমএস/আরআইএস/এমজেএফ