কপ-২৩ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার ( নভেম্বর ২) সচিবালয়ে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
চলতি মাসের ৬ নভেম্বর থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত জার্মানির বন শহরে ১৯৬ জাতি গোষ্ঠীর এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এবারের কপে অভিযোজন এবং প্রশমন কার্যক্রম বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রিতা, অর্থপ্রাপ্তিতে বাধা, ভবিষ্যত অর্থের উৎস, সরাসরি অর্থপ্রাপ্তির জন্য এলডিসি বা স্বল্পোন্নত দেশসমূহের উপর অযৌক্তিক প্রতিবন্ধকতা, অভিযোজন ও প্রশমন প্রযুক্তি প্রাপ্তিতে দীর্ঘসূত্রিতা এবং অপ্রতুল অর্থায়নসহ বিভিন্ন বিষয় জোরালোভাবে সম্মেলনে তুলে ধরবে।
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বলেন, আমরা আসলে পুরোনো কথাগুলোই বলতে যাচ্ছি। কারণ প্যারিস এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষরের পর এখন পর্যন্ত এই এগ্রিমেন্ট বাস্তবায়নের অগ্রগতি শূন্য। কেবল মাত্র একটি বিশেষ (যুক্তরাষ্ট্র) দেশের অনাগ্রহে এমন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। সে দেশের সরকার এখন তৃতীয় বিশ্বের রাজনীতির চর্চা শুরু করেছে। তাই আগের সরকারের সব কিছু তারা বাতিল করতে চাচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০১ ঘণ্টা, নভেম্বর ০২, ২০১৭
আরএম/আরআই