শনিবার (৪ নভেম্বর) রাতে বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান।
তিনি জানান, রাতে ওই দুইজন ঢাকা-মালয়েশিয়া বিমানের এমএইচ ফ্লাইটে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
মইনুল খান আরও বলেন, এরপর তাদের কাস্টমস হলে এনে তল্লাশি করে আবুবকর সিদ্দিকের কাছ থেকে ২৫ হাজার ইউরো ও ৫১৭ রিঙ্গিত এবং আলি আযমের কাছ থেকে ১০ হাজার ইউরো ও ১৪২ রিঙ্গিত জব্দ করা হয়। বাংলাদেশি টাকায় এসব মুদ্রার পরিমাণ ৩৪ লাখ ৮ হাজার ১৮০ টাকা।
তিনি আরও জানান, এই মুদ্রা তারা চোরাচালান করার চেষ্টা করছিলেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা গেছে। ঘোষণা ছাড়া এবং লুকানোর কারণে বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ও শুল্ক আইন ভঙ্গ হয়েছে।
এ ব্যাপারে আটকদের শুল্ক আইন ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে গ্রেফতার করা হয়েছে। একইসঙ্গে অন্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান।
বাংলাদেশ সময়: ২৩২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ৪, ২০১৭
এসজে/এসআরএস