বুধবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে পশ্চিম মাসদাইর থেকে শাসনগাঁও পর্যন্ত সরজমিনে খাল পরিদর্শন করে এ তথ্য জানান তারা।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, এনায়েতনগর ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান মিয়া, প্যানেল চেয়ারম্যান আতাউর প্রধান, রোজিনা মেম্বার, আক্তার মেম্বার, আসমা মেম্বারসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
উচ্ছেদ প্রসঙ্গে কাউন্সিলর খোরশেদ জানান, আমরা আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে এক কিলোমিটার দীর্ঘ একটি ড্রেন নির্মাণ করেছিলাম সিটি ও ইউপির পানি কাইল্লানির খাল হয়ে বুড়িগঙ্গা নদীতে নেওয়ার জন্য। কিন্তু বিভিন্ন শিল্প-কারখানা ও ব্যক্তি ক্রমান্বয়ে খাল দখল করায় এখন নিয়মিত জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। তাই আমরা উচ্ছেদের আগে যৌথ পরিদর্শনের আয়োজন করেছি।
পরিদর্শন শেষে ইউএনও তাসনিম জেবিন বিনতে শেখ বলেন, অচিরেই দখলদারদের উচ্ছেদ করে খাল উন্মুক্ত করা হবে।
নাসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এহেতেশামুল হক বলেন, যেহেতু খালটি সিটি করপোরেশন এলাকার বাইরে, তাই আমরা সব ধরনের সাপোর্ট দিয়ে ইউএনও'র সহযোগিতায় খাল উদ্ধার করবোই। দখলদার যেই হোক কেউ রেহাই পাবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ৮, ২০১৭
এএ