ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে রেলমন্ত্রী মজিবুল হক ভৈরব থেকে যুক্ত হবেন।
এ উপলক্ষে ভৈরবে মেঘনা নদীর সেতুর ভৈরব প্রান্তে ভিডিও কনফারেন্সের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
সেতুটি চালু হলে সিলেট-চট্টগ্রামসহ দেশের পূর্বাঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসার ঘটবে। ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে যাতায়াতের সময় অনেকাংশে কমে আসবে এবং যাত্রী পরিবহনেও কমবে ভোগান্তি। এমনটাই জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এছাড়াও অধিক লোড নিয়ে দ্রুতগতির ট্রেন সেতুর উপর দিয়ে চলাচল করতে পারবে বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন সেতু প্রকল্প পরিচালক আ. হাই।
তিনি জানান, মোট ১২টি পিলারের ওপর নির্মিত এক দশমিক দুই কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং সাত মিটার প্রস্থের এ রেলসেতুটিতে ব্যয় হয়েছে ৫শ’ ৬৭ কোটি টাকা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে ভারতের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইরকন ও এফকনস যৌথভাবে পুরনো রেলসেতুর দক্ষিণ পাশে দ্বিতীয় ভৈরব রেলসেতুর নির্মাণকাজ শুরু করে। প্রকল্পের মেয়াদ অনুযায়ী ২০১৬ সালের জুন মাসে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিভিন্ন প্রতিকূলতার কারণে সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হয় চলতি বছরের জুনে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৯,২০১৭
জেডএস