সোমবার (০৫ মার্চ) সকাল থেকেই নগরের সাতজন ডিলারের কাছ থেকে এ আটা ও চাল ক্রয় করছেন সাধারণ ক্রেতারা। এতে ওএমএস ডিলারের দোকান গুলোতে ভিড় করছেন ক্রেতারা।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, সরকারের খাদ্য বান্ধব কর্মসূচিতে বরিশাল নগরের ২১ জন ডিলারের মধ্যে প্রতিদিন সাতজন ডিলারকে এক টন করে চাল ও এক টন করে আটা দেওয়া হচ্ছে। এতে ক্রেতারা চাল ৩০ টাকা কেজি ও আটা ১৭ টাকায় ক্রয় করতে পারছেন। আর প্রত্যেক ক্রেতা পাঁচ কেজি করে চাল ও ৫ কেজি করে আটা কিনতে পারবেন।
এদিকে, ক্রেতারা বলছেন, বাজারে চালের দাম বেশি, এ সময়ে সরকারের এ কর্মসূচি তাদের জন্য সহায়ক হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট দোকান ছাড়া এ চাল ও আটা আগের ন্যায় ট্রাকযোগে বিক্রি করলে ক্রেতাদের জন্য ভালো হতো বলে দাবি তাদের।
বরিশাল নগরের ফরিয়াপট্টির ডিলার মালিক মো. মাসুদ রানা বাংলানিউজকে জানান, সরকারি এ চাল এবং আটার মান বেশ ভালো। তবে চাল ও আটার পরিমাণ আরও বাড়িয়ে দিলে ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী দেওয়া যেতো।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তা মো. মশিউর রহমান বাংলানিউজকে জানান, ওএমএস এর আটা আগে থেকেই খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছিলো। সোমবার সকাল থেকে চালও বিক্রি শুরু হয়েছে। সরকারের এ কার্যক্রমে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৮ ঘণ্টা, মার্চ ০৫, ২০১৮
এমএস/আরআইএস/