ওই দিনটিতে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের নিয়ে আলোচনা সভা করতে হবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালককে পাঠানো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার’ এ অন্তুর্ভুক্তির মাধ্যমে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’র স্বীকৃতি লাভ অসামান্য অর্জন।
‘এ বিষয়ে গত ৪ মার্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ‘সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়ে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের নিয়ে আলোচনা সভা করতে হবে। ’
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মঙ্গলবার (০৬ মার্চ) জরুরি ভিত্তিতে সব মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অঞ্চেলের পরিচালক, অধ্যক্ষ, জেলা শিক্ষা অফিসার, প্রধান শিক্ষক, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে পাঠানো হয়েছে।
১৯৭১ সালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ডাক আসে।
গত বছরের ৩০ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ইউনেস্কো। এর ফলে এ ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কো’র মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে নিবন্ধিত হয়েছে; এটিই প্রথম কোনো বাংলাদেশি দলিল, যা আনুষ্ঠানিক ও স্থায়ীভাবে সংরক্ষিত হবে। অব দ্য ওয়ার্ল্ড-এ বর্তমানে ডকুমেন্ট ও সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ৪২৭টি।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৬ ঘণ্টা, মার্চ ০৬, ২০১৮
এমআইএইচ/জেডএস