বুধবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার শত্রুজিৎপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সুমি ওই গ্রামের সমর অধিকারীর মেয়ে।
নিহতের বড় ভাই প্রণব অধিকারী বাংলানিউজকে বলেন, সকালে প্রাইভেট পড়ে বাড়িতে ফিরে সুমি ঘরের দরজার বন্ধ করে দেয়। বাড়ির সবাই ভেবেছিল বাইরে থেকে এসে সে পোশাক পরিবর্তন করছে। অনেক সময় ধরে দরজা না খুলায় সন্দেহ হলে দরজা ভেঙে ভেতরে গিয়ে দেখা যায় ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় রশি পেঁচিয়ে ঝুলে আছে সুমি। এসময় তাকে উদ্ধার করে মাগুরা ২৫০ শয্যার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।
তবে কি কারণে সে আত্মহত্যা করেছে, তা জানাতে পারেনি পরিবারের লোকজন।
মাগুরা সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ড. মশিউর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, শত্রুজিৎপুর গ্রাম থেকে মৃত্যু অস্থায় সুমিকে এখানে নিয়ে আসেন তার পরিবারের লোকজন।
মাগুরা সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) প্রবীর বিশ্বাস বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৮
জিপি