মঙ্গলবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে তিনি ইনানীর হোটেল রয়েল টিউলিপ থেকে উখিয়ার কুতুপালংয়ের ক্যাম্প-৪ এর উদ্দেশে রওনা হন।
দ্বিতীয় দিনের সফরে অ্যাঞ্জেলিনা জোলি কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করবেন।
সেখানে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি ইউএনসিআর ব্র্যাক, রিলিফ ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় ও আলোচনা করার কথা রয়েছে জোলির। এছাড়াও রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও এনজিও পরিচালিত স্বাস্থ্যসেবামূলক প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করার কথা রয়েছে তার।
বিকেলে ক্যাম্প থেকে কক্সবাজার ফিরে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার, ইউএনএইচসিআরসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা এ অভেনেত্রীর। কক্সবাজার সফর শেষ করে ঢাকায় পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করারও পরিকল্পনা আছে তার।
এর আগে সোমবার (০৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে একটি প্লেনে কক্সবাজার নামেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। পরে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে কক্সবাজারের ইনানীতে তারকামানের একটি হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। সেখান থেকে তিনি চলে যান টেকনাফের চাকমারকুল শরণার্থী শিবিরে।
জোলি ইউএনএইচসিআরের বিশেষ দূত হিসেবে চারদিনের সফরে বাংলাদেশে আসেন। পরেরদিন তিনদিনের সফরে কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে আসেন তিনি।
এর আগে ২০১৮ সালে ২১ মে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেন বলিউড বিখ্যাত অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। থকণ তিনি টেকনাফের বাহারছড়ার শামলাপুর মনখালী ব্রিজের পাশে অস্থায়ী রোহিঙ্গা শিবিরের শিশুদের সঙ্গে অনেক সময় কাটান।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩২ ঘণ্টা, ফেবব্রুয়ারি ০৫, ২০১৯
এসবি/টিএ