রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জোহর নামাজের পর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা নামাজ পরিচালনা করেন মাওলানা আশেক উল্লাহ ভূইয়া।
জানাজা শেষে বিভিন্নস্তরের হাজার হাজার মানুষ, বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতারা প্রিয় কবিকে শেষবারের মত ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।
জানাজা শেষে কবির মরদেহ নিজ বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানের পাশে দাফন করা হবে।
এরআগে, শুক্রবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ১১টা ৫ মিনিটে রাজধানীর ধানমন্ডির ইবনে সিনা হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কবি আল মাহমুদ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
>>>আরও পড়ুন...ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌঁছেছে কবি আল মাহমুদের মরদেহ
গত ৮ ফেব্রুয়ারি হাসপাতালে ভর্তির পর ৯ ফেব্রুয়ারি কবিকে প্রথমে সিসিইউতে নেওয়া হয়। এরপর অবস্থার অবনতি হলে ওইদিন রাত সাড়ে ১২টার দিকে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। তিনি ওই হাসপাতালের নিউরোলজি বিশেষজ্ঞ ডা. আব্দুল হাইয়ের তত্ত্বাবধানে ছিলেন। পরে ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ ফেব্রুয়ারি রাতে মৃত্যুর কাছে পরাজিত হন তিনি।
আল মাহমুদের প্রকৃত নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ। ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। দুই ভাই ও তিন বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন বড়। স্থানীয়দের কাছে আল মাহমুদ পরিচিত ছিলেন পিয়ারু মিয়া নামে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১৯
এনটি