মিয়ানমার দূতাবাসের প্রতিবাদে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘সেফজোন প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবে চীনের সম্মতি’-শীর্ষক বাংলানিউজের প্রতিবেদনটি ঢাকার মিয়ানমার দূতাবাসের নজরে এসেছে। শুরু থেকেই মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সেফজোন প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে অবস্থান করে আসছে মিয়ানমার।
প্রতিবেদনটি ভিত্তিহীন বলেও দাবি করেছে ঢাকার মিয়ানমার দূতাবাস।
প্রতিবেদকের বক্তব্য: ‘সেফ জোন প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবে চীনের সম্মতি’-শীর্ষক প্রতিবেদনটি অনুসন্ধানের মাধ্যমে শতভাগ নিশ্চিত হয়েই করা হয়েছে। সেফ জোন নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুপ্রতীম কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে কি আলোচনা হয়, তার সবটাই ঢাকার মিয়ানমার দূতাবাসের জানার কথাও নয়। এছাড়া এই প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৫ মার্চ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সেফ জোন নিয়ে বাংলানিউজসহ বেশ কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে বক্তব্য দিয়েছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘সেফজোন নিয়ে চীন, ভারত ও আসিয়ান দেশের নেতাদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হয়েছে। তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়নি। অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় সেফ জোনের বিষয়ে তারা সকলেই সম্মতি দিয়েছেন। তারা এই প্রস্তাবের প্রশংসা করেছেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি। ’
বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে চীনসহ আসিয়ান দেশগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় সম্মতি মিলেছে। তার ভিত্তিতেই প্রতিবেদনটি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৭ ঘণ্টা, মার্চ ০৬, ২০১৯
টিআর/এএ