সম্প্রতি দাগনভূঞা থানা পুলিশের সহযোগিতায় নবজাতকটিসহ ওই নারীকে ফেনী জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, উপজেলাটির গণিপুর এলাকায় একটি বাড়িতে এক পাগলির একটি বাচ্চা হয়েছে বলে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।
স্থানীয়ারা বলছে, ওই পাগলিকে বেশ কয়েক মাস দাগনভূঞা বাজার এলাকায় ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে।
বর্তমানে ওই নারী ফেনী জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আর তার নবজাতক জেলা প্রশাসন ও জেলা সিভিল সার্জনের নির্দেশনায় মানবিক ও সেচ্ছাসেবী সংগঠনক ‘সহায়’ সভাপতি মঞ্জিলা আক্তার মিমিসহ সদস্যরা লালন-পালন করছেন।
বাংলানিউজকে মঞ্জিলা বলেন, মানবিক কারণে আমরা জেলা প্রশাসন এবং সিভিল সার্জনের নির্দেশের আলোকে নবজাতকটিকে লালন-পালন করছি। এছাড়া ওই পাগলিকে যে এমন করেছে, তা নিঃসন্দেহে ঘৃণ্য অপরাধ।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির বাংলানিউজকে বলেন, নবজাতকটির চিকিৎসাসেবার বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর নিচ্ছি।
এদিকে, দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু ডাফর মো. সালেহ বাংলানিউজকে বলেন, ওই পাগলিকে যে ধর্ষণ করেছে, তাকে খুঁজে বের করতে তৎপরতা চালাচ্ছে পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪২ ঘণ্টা, মার্চ ১৩, ২০১৯
এসএইচডি/টিএ