এছাড়া এদের গ্রেফতার করলে অন্য ভবনের মালিকরা দ্রুত সতর্ক হয়ে যাবেন বলেও মন্তব্য করেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
বনানীর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের খোঁজ খবর নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন নাসিম।
শনিবার (৩০ মার্চ) বেলা সোয়া ১২টার দিকে ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে আসেন মোহাম্মদ নাসিম। পরে দ্বিতীয় তলায় পোস্ট অপারেটিভ ওয়ার্ডে আহত রোগীদের চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন।
সাংবাদিকদের নাসিম আরো বলেন, বনানীর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৬ জন রোগী ছাড়াও আরো একজন জরুরি বিভাগের জেনারেল আইসিইউতে আছেন। তার অবস্থা মোটামুটি স্ট্যাবল, তবে শঙ্কামুক্ত নয়।
আহত রোগীদের গত দু’দিন ধরে উন্নতমানের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য চিকিৎসকদের ধন্যবাদ জানান তিনি। এছাড়া আইনজীবীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এরকম আইন অমান্যকারীরা যেন আইনের ফাঁক দিয়ে বের হতে না পারেন সেদিকে দৃষ্টি রাখার অনুরোধ জানান।
রাজউকের এই অব্যবস্থাপনা অনেক আগে থেকেই আছে। তারাও এফ আর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের দায় এড়াতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন নাসিম।
আহতদের দেখতে এসে শুরুতেই তিনি বলেন, বনানীর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা খুবই মর্মান্তিক। জীবন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে অনেকে বেঁচে গেছেন। তাদের সমবেদনা জানাই। অনেকেই ছটফট করতে করতে মারা গেছেন। তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।
বনানী অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা দ্রুত তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানান নাসিম। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়াসহ অন্যরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৫ ঘণ্টা, মার্চ ৩০, ২০১৯
এজেডএস/জেডএস