মঙ্গলবার (০৯ এপ্রিল) বিকেলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কামাল হোসেন জানান, পুলিশ আটক সাতজনের মধ্যে ছয়জনকে ফেনী জেলা জজ আদালতে পাঠিয়ে প্রত্যেকের সাতদিনের রিমান্ডের জন্য আবেদন করেন।
শুনানি শেষে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরাফ উদ্দিন আহম্মেদের আদালত চারজনকে পাঁচদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আটক বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদর জন্য সোনাগাজী মডেল থানায় রাখা হয়েছে।
এদিকে এই মামলায় যাদের আটক দেখানো হয়েছে তাদের মধ্যে শুধুমাত্র একজন এজাহারভুক্ত আসামি। তিনি হলেন সোনাগাজী ইলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার ইংরেজি প্রভাষক আবছার উদ্দিন।
সোমবার (০৮ এপ্রিল) নুসরাতের ভাই মাহমুদুল হাসান নোমানের আগের দেওয়া এজাহার পরিবর্তন করে সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজউদ দৌলাকে প্রধান আসামি করে আটজনের নাম উল্লেখ করা হয়।
এছাড়া অজ্ঞাত বোরকাপরিহিত আরো চার নারীসহ অজ্ঞাত আরো অনেককে আসামি করা হয়েছে।
আসামিরা হলেন- মামলার প্রধান আসামি সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ এ এস এম সিরাজউদ দৌলা, ইংরেজি প্রভাষক আবছার উদ্দিন, পৌর কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম মাকসুদ, ছাত্র শাহদাৎ হোসেন শামীম, সাবেক ছাত্র নুর উদ্দিন, জাবেদ হোসেন, জোবায়ের আহমেদ, হাফেজ আব্দুল কাদের।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৯, ২০১৯
এসএইচডি/জেডএস