রোববার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ সদস্যরা তাদের বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের হাতে তুলে দেয়। পরে পোর্টথানা পুলিশ তাদের গ্রহণ করেছে পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য।
ফেরত আসা বাংলাদেশিরা হলেন- রাজবাড়ি জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার লাজ উদ্দিন কাজির ছেলে সেলিম কাজি, ফরিদপুর সদর উপজেলার ইউসুফ শেখের ছেলে লিটন, একই উপজেলার বাহার উদ্দিন হকের ছেলে ফজলুর হক, ইছাহক শেখের ছেলে রসিদ হোসেন, মমতাজ শেখের ছেলে রনি শেখ, ফরিদপুর জেলার ভাষনচর গ্রামের ইউসুফ বিশ্বাসের ছেলে মমিন বিশ্বাস, শরীয়তপুর নুরিয়া উপজেলার রশিদ কাজির ছেলে ইব্রাহিম কাজি, নারায়ণগঞ্জের আনোয়ার হোসেনের ছেলে রবিন হোসেন, একই উপজেলার শাখাওয়াত হালদারের ছেলে বাসার, লাকসামপুর মাজদার উপজেলার হারুনের ছেলে দেলোয়ার হোসেন, একই উপজেলার হারুনের ছেলে আনোয়ার হোসেন, মাদারীপুর জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার বাবুল সর্দারের ছেলে শরিফুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা উপজেলার কাশিউল্লার ছেলে সবুজ, একই উপজেলার হানিফের ছেলে আব্দুল রশিদ।
ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আবুল বাশার জানান, তারা দুই থেকে আড়াই বছর আগে অভাবের কারণে ভালো কাজের আশায় দালালের মাধ্যমে অবৈধভাবে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ভারতে যাওয়ার পর সেখানকার পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে ভারতের তামিলনাড়ুর সেন্ট্রাল কারাগারে থাকার পর রোববার তারা ট্রাভেল পারমিটে বাংলাদেশে ফেরত আসেন।
বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের উপ পরিদর্শক(এসআই) সরজিৎ বাংলানিউজকে জানান, ফেরতদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবার অথবা কোনো এনজিও সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬২৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০১৯
এসএইচ