এবছর সিরাজগঞ্জ থেকে কমলাপুর পশুর হাটে আনা হয়েছে আমেরিকান গরুটিকে। দাম চাওয়া হচ্ছে ১৬ লাখ টাকা।
এফ অ্যান্ড এফ অ্যাগ্রোফার্মের ম্যানেজার মো. ইউসুফ বাংলানিউজকে বলেন, বাহুবলীর ওজন ১৩শ’ কেজির ওপর। আড়াই বছর বয়সী গরুটি দৌঁড় শুরু করলে পাঁচ-সাতজন মিলেও তাকে ধরে রাখতে পারি না। ছোটবেলা থেকেই এর গায়ে প্রচণ্ড শক্তি। এজন্যই আমরা এর নাম রেখেছি ‘বাহুবলী’।
তিনি বলেন, গরুটিকে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে লালন-পালন করা হয়েছে। কোনো ধরনের মোটাতাজা করার ওষুধ বা ইনজেকশন দেওয়া হয়নি। প্রতি মাসে বাহুবলীর খাবারের পেছনে প্রায় ৪০ হাজার টাকা খরচ হয়। খাবার হিসেবে দেওয়া হয় খড়, ঘাস, গমের ভুসি, চালের গুঁড়া, ভুট্টার গুঁড়াসহ স্বাভাবিক খাবার-দাবার।
মো. ইউসুফ বলেন, আমরা মোট দশটি গরু নিয়ে এসেছি। ১ হাজার ২শ’ ২০ কেজি ওজনের পাকিস্তানি খান বাহাদুরের দাম ১৪ লাখ টাকা। বাকি গরুগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন দাম আছে পাঁচ লাখ টাকা।
তবে, বাদামি রংয়ের বাহুবলীই হাটে সবার নজর কাড়ছে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, আগস্ট ০৮, ২০১৯
এসএমএকে/একে