বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট ) ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে উল্লেখ করা হয়, পররাষ্ট্র, আইন-বিচার ও সংসদ, স্বরাষ্ট্র, সমাজকল্যাণ এবং বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকগুলোয় অ্যামবাসেডর-অ্যাট-লার্জ রিচমন্ডের সঙ্গে যোগ দেন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার।
তারা বিদেশে পাঠানোর আইনসিদ্ধ মাশুল জোগাড়ে ঋণের ফাঁদে ফেলে অভিবাসী শ্রমিকদের ওপর পাচারকারীদের জবরদস্তির বিষয়ে আলোচনা করেন। তাছাড়া অভ্যন্তরীণ জবরদস্তিমূলক শ্রম, যৌনব্যবসার উদ্দেশ্যে পাচার শনাক্ত, পাচারকারীদের জবাবদিহিতা বাড়ানো ও আক্রান্তদের সহযোগিতামূলক সেবা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা হয়।
কক্সবাজারে মিলার ও রিচমন্ড শরণার্থী ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিশনারের সঙ্গে বিশেষ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাচারের ঝুঁকি এবং এই ঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানবপাচার ঝুঁকি সীমিত করতে সরকারের করণীয় পদক্ষেপ ও আরও বিশদভাবে মানবপাচারের ঘটনা প্রতিরোধ নিয়ে আলোচনা হয়।
সফরের পুরো সময়জুড়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মিলার ও রিচমন্ড আন্তর্জাতিক অংশীদার এবং বিভিন্ন মিশনের প্রধানসহ কূটনৈতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে আলোচনা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৮ ঘণ্টা, আগস্ট ০৮, ২০১৯
টিআর/এএ