বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) বিকেলে সাভারের মহাসড়ক ঘুরে দেখা যায়, টঙ্গী-আব্দুল্লাহপুর-বাইপাইল সড়কের বাইপাইল থেকে শুরু করে জিরাবো পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বিশমাইল থেকে নিরিবিলি পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার ও নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের নবীনগর থেকে জিরানীবাজার পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
আবদুল্লাহপুরগামী বিনিময় বাসের চালক মোস্তফা বাংলানিউজকে বলেন, বৃষ্টি হলে এমনিতেই আস্তে আস্তে গাড়ি চালাতে হয়।
কথা হয় বাসযাত্রী বাদশার সঙ্গে। তিনি বলেন, ঈদের ছুটি পেয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছি। কিন্তু রাস্তার যে অবস্থা কখন বাড়ি পৌঁছাবো বুঝতে পারছি না। রাস্তায় পাশে ড্রেনেজ ব্যবস্থা থাকলে এ দুর্ভোগে পোহাতে হতো না।
সাভারের ট্রাফিক ইনচার্জ (টিআই) আবুল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ঈদে একটু গাড়ির চাপ বেশি হবেই। কিন্তু এবার আগেভাগেই গাড়ির চাপ বেড়েছে। এছাড়া পল্লী বিদ্যুতের কাজের জন্য রাস্তার পাশে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। আর সকাল থেকে বৃষ্টি হওয়ায় পানি জমেছে সেসব গর্তে। তাই যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির মধ্যেও যানজট নিরসনে কাজ করছে ট্রাফিক পুলিশ। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২১ ঘণ্টা, আগস্ট ০৬, ২০১৯
ওএইচ/