তবে ব্যাপারীরা আশা করছেন, শুক্রবার (৯ আগস্ট) বিকেল থেকে বেচাকেনা ভালো হবে। এছাড়া আবহাওয়া ভালো থাকায় স্বস্তিতে রয়েছেন তারা।
সকাল ১১টায় আফতাবনগর পশুর হাটে দেখা যায়, আফতাবনগরের শেষ প্রান্তে রাস্তায় বসেছে কোরবানির পশুর হাট। রাস্তার দু’পাশে সারিবদ্ধ ভাবে বিক্রির জন্য রাখা হয়েছে গরু ও ছাগল। এ পশুর হাটে দেশি গরুর সংখ্যাই বেশি। ক্রেতাদেরও চাহিদা দেশি গরু। তবে ঈদ ঘনিয়ে আসায় ও শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় বিকেল থেকে হাট জমবে বলে আশা করছেন ব্যাপারীরা।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার খামারি দুলাল মিয়া নিজ খামারের ১০টি গরু নিয়ে বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে আফতাবনগর হাটে এসেছেন। সকাল থেকে তিনি কোনো গরু বিক্রি করতে পারেননি। তবে বিকেলে বিক্রি ভালো হবে বলে মনে করছেন তিনি। দুলাল জানান, তিনি তার প্রতিটি গরু দুই লাখ থেকে দুই লাখ ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত দাম চাচ্ছেন।
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলা থেকে আব্দুল মজিদ তার খামারের মাঝারি সাইজের কয়েকটি গরু নিয়ে আফতাবনগর পশুর হাটে এসেছেন। তার প্রতিটি গরু ৭৫ হাজার থেকে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত তিনি দাম হাঁকাচ্ছেন।
কুষ্টিয়ার ব্যাপারী আব্দুর রাজ্জাক বাংলানিউজকে বলেন, আবতাফ হাটে ১৯টি গরু নিয়ে এসেছি। এখনো বিক্রি শুরু হয়নি। বিকেল থেকে বেচাকেনা জমবে বলে আশা করছি।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৮ ঘণ্টা, আগস্ট ০৯, ২০১৯
টিএম/আরআইএস/