শুক্রবার (৯ আগস্ট) ইউএনএইচসিআর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জানা যায়, রোহিঙ্গাদের যে পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছে, সেটা বায়োমেট্রিক।
এ নিবন্ধন প্রক্রিয়া বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের তথ্যের যথাযথতা নিশ্চিত করবে। একইসঙ্গে তাদের প্রয়োজন সম্পর্কে ধারণা দেবে ও সঠিক তথ্য ভাণ্ডার কর্মসূচি পরিকল্পনা করতে সহায়তা করবে।
কক্সবাজারে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় নয় লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী বসবাস করছেন। এদের মধ্যে ৭ লাখ ৭৪ হাজার রোহিঙ্গা ২০১৭ সালের আগস্ট মাসের পর বাংলাদেশে এসেছেন। তাদের নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ২০১৮ সালের জুন মাসে। বর্তমানে শরণার্থী এলাকায় সাতটি কেন্দ্রে প্রতিদিন প্রায় পাঁচ হাজার রোহিঙ্গাকে নিবন্ধন করা হচ্ছে। ২০১৯ সালের শেষ তিন মাসের মধ্যেই সব রোহিঙ্গার নিবন্ধন সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সাড়ে ৫শ’র বেশি কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৫ ঘণ্টা, আগস্ট ০৯, ২০১৯
টিআর/একে