কুষ্টিয়া দৌলতপুরের আজমত আলী ব্যাপারী গত কোরবানির ঈদে ৬০টি গরু হাটে তুলেছিলেন। এর মধ্যে ১৮টি গরু অবিক্রিত ছিল।
আজমত আলী বলেন, গত দুই কোরবানিতে বসান খেয়ে নিজেই কোরবানি হয়েছি। এবার বসান খেতে রাজি না। তাই হাটে কম গরু তুলেছি।
সরেজমিনে শুক্রবার (৯ আগস্ট) জুমার পরে হাটে গিয়ে দেখা যায় ক্রেতা আসতে শুরু করেছে। ক্রেতাদের দাবি গরুর দাম চড়া। মিরপুরের ক্রেতা সালেহীন আকন্দ বাংলানিউজকে বলেন, গরুর দাম অনেক চড়া। মাংস হবে না ১০০ কেজি অথচ দাম চাওয়া হচ্ছে ৮০ হাজার, যা বাজেটের বাইরে।
মিরপুরের তিন বন্ধু লিটন, শরিফ ও কাওসার। হাট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকায় ডোগা ভাড়া নিয়েছিলেন। এখানে একটি গরু রাখলেই ২শ টাকা ডোগা ভাড়া। অথচ এসব ডোগা খাঁ খাঁ করছে।
লিটন বলেন, ১০ হাজার টাকায় ডোগা ভাড়া নিয়েছি। ডোগা ফাঁকা, গরু নেই। তিন বন্ধু ১০ হাজার টাকা কীভাবে ওঠাবো।
কুষ্টিয়ার জগলু ব্যাপারী ১০ বছর ধরে হাটে গরু বেচাকেনা করেন। জগলুল বলেন, হাটে গরু কম। গতবারের থেকে গরু অর্ধেক
গাবতলী গবাদি পশুর হাট কর্তৃপক্ষ জানায়, হাটের বাকি দু’দিন। পথে পথে অনেক গরু আছে। শুক্রবারে গরু এসে হাট ভর্তি হয়ে যাবে।
গাবতলী গবাদি পশুর হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য সানোয়ার হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, পথে অনেক গরু রয়েছে। সব গরু হাটে উঠলে হাট ভর্তি হয়ে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫১ ঘণ্টা, আগস্ট ০৯, ২০১৯
এমআইএস/এএ