রোববার (১১ আগস্ট) দিনগত রাত ১২টায় গরুটি বিক্রি হয়।
গরুর মালিক মোহাম্মদ শামসুল বাংলানিউজকে বলেন, সস্তা দরে, একেবারে ছাগলের দামে বিশাল সাইজের গরুটি বিক্রি করে দিলাম।
লোকসান হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, লাভ লোকসান বুঝিনা ভাগ্যে যা ছিল, সে দামেই বিক্রি হইছে।
গত বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সকালে তিন বছর সাত মাস বয়সের কালো হাতিকে জামালপুরের বজ্রাপুর এলাকা থেকে গাবতলী পশুর হাটে আনা হয়।
গরুটির ‘কালো হাতি’ নামকরণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শামসুল হক জানান, গরুটি দেখাশোনার দায়িত্বে থাকা রাখাল গরুটিকে যখন হাঁটানোর জন্য বাইরে নিয়ে যেত, তখন এলাকার লোকজন বলতো হাজী সাহেবের কালো হাতি বের হয়েছে। ৪১ মণ ওজনের গরুটিকে গ্রামের লোকজন ডাকতে ডাকতে এভাবেই কালো হাতি নাম হয়ে যায়।
কালো হাতির খাবারে প্রতিদিন ব্যয় হতো প্রায় ৫শ থেকে ৬শ টাকা। খাবার হিসেবে দেওয়া হতো খড়, ঘাস, গমের ভুসি, চালের গুঁড়া, ভুট্টার গুঁড়াসহ স্বাভাবিক খাবার-দাবার।
আরও পড়ুন>> গাবতলী পশুর হাটে ২৫ লাখের ‘কালো হাতি’
বাংলাদেশ সময়: ০৩১৩ ঘণ্টা, আগস্ট ১২, ২০১৯
আরকেআর/পিএম/এইচএডি