বুধবার (১৪ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-১ কাজী নিশাত রসুলের সই করা এক বার্তায় গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানাকে এ তথ্য জানানো হয়।
এদিন (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, সূরা ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক গার্ড অব অনার দেওয়া হবে। বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে বিশেষ দোয়া মাহফিলে অংশ নেবেন। পরে প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের পক্ষে জাতির পিতার সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করবেন।
এ সময় জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, সংসদ সদস্য ও সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে জেলা জুড়ে শোকাবহ পরিবেশ বিরাজ করছে। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোপালগঞ্জের সীমানা মকসুদপুর থেকে টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধু সমাধিস্থল পর্যন্ত অন্তত পাঁচ শতাধিক কালো-কাপড়ে মোড়া তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে।
গোপালগঞ্জ সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নিউটন মোল্লা বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের রায় কার্যকর করতে হবে। অপরাধীরা যেন বুঝতে পারে অন্যায় করলে একদিন না একদিন শাস্তি ভোগ করতে হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে জেলা জুড়ে শোকাবহ পরিবেশ বিরাজ করছে। সড়ক-মহাসড়কের কালো কাপড় দিয়ে তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ সাইদুর রহমান খান বলেন, ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবসে প্রধানমন্ত্রী গোপালগঞ্জে আসবেন। এ উপলক্ষে ইতোমধ্যে নিরাপত্তা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০১০, আগস্ট ১৪, ২০১৯
এইচএডি/