শনিবার (২৪ আগস্ট) সকালে নিহত ব্যক্তিদের বাড়িতে এ খবর পৌঁছায়।
নিহত চারজন হলেন- কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের বদলপুর গ্রামের জাব্বার মিয়ার ছেলে সুরুজ মিয়া (২৫), একই গ্রামের মোতালিব বেপারীর ছেলে নুরা মিয়া (২৩), খালিয়ারচর গ্রামের মোকারমের ছেলে উজ্জল (২২) ও খাগকান্দা ইউনিয়নের চম্পকনগর গ্রামের আকরাম আলীর ছেলে রাসেল (২৪)।
কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপন বাংলানিউজকে জানান, নিহত ওই চার ব্যক্তি মদিনার আল-ফাহাদ কোম্পানিতে কর্মরত ছিলেন। শুক্রবার (২৩ আগস্ট) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টায় তারা একটি মাইক্রোবাসে করে কর্মস্থলে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে প্রাণ হারান।
সরেজমিনে নিহত রাসেলের বাড়ি চম্পকনগরে গিয়ে দেখা যায়, ছেলেকে হারিয়ে পাগলপ্রায় অবস্থা রাসেলের বাবা-মার। কিছুক্ষণ পরপরই তারা জ্ঞান হারাচ্ছেন। তবে তাদের মরদেহ কবে আসবে, তা জানা যায়নি।
অভিবাসীদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রামের (ওকাপ) ফিল্ড অফিসার আমিনুল হক বাংলানিউজকে বলেন, আমরা তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে মরদেহ আনার ব্যাপারে সহযোগিতা করবো। সৌদি থেকেও যাতে সব সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়, সেই ব্যাপারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৫ ঘণ্টা, আগস্ট ২৪, ২০১৯
এসএ/