আমরা বিশ্বের সব দেশের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছি, সবার চেষ্টায় মিয়ানমারকে তাদের মত বদলাতে হবে। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যারা বিভ্রান্তি ছড়িয়ে রোহিঙ্গাদের নিজ বাসভূমে ফেরত যেতে কিছুটা নিরুৎসাহিত করছে এ রকম খবরও আমাদের কাছে আসছে।
শনিবার (২৪ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় চাঁদপুর শহরের পুরান বাজার হরিসভা মেঘনার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, চাঁদপুরে মেঘনার ভাঙন প্রতিরোধে ২০০৮ সালের নির্বাচনে আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম, ২৯ কিলোমিটার বাঁধ দিয়ে সেই ওয়াদা রক্ষা করেছি। কিন্তু প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে প্রচণ্ড ঘূর্ণায়নের কারণে শহর রক্ষাবাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। আমরা এটিকে স্থায়ী রক্ষাবাঁধ দেওয়ার জন্য উদ্যোগ নিয়েছি।
তাৎক্ষণিকভাবে পুরান বাজার হরিসভা এলাকায় ভাঙন প্রতিরোধে ১৩৪ মিটার র্দৈঘ্য এবং ৭০ ফুট প্রস্থে ২৯ হাজার বালু ভর্তি জিইও ব্যাগ ফেলা হয়েছে এবং আরও ১ হাজার ব্যাগ ফেলা হবে। এই কাজে জরুরি ভিত্তিতে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে।
পরে তিনি হরিসভা মন্দিরে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীর একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
এ সময় তার সঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল, জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মঈনুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু রায়হানসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৫ ঘণ্টা, আগস্ট ২৪, ২০১৯
আরএ