যদিও রোববার (১ সেপ্টেম্বর) বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া ট্রেনের ছাদে তেমন যাত্রী দেখা যায়নি। তবে বিমানবন্দর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা যায়, স্টেশনে রেলের ভ্রাম্যমাণ আদালত, জিআরপি পুলিশ ও রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আরএনবি) তৎপরতা নেই।
দেখা যায়, বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে ট্রেন। ট্রেনের ছাদে যাত্রী না থাকলেও ইঞ্জিনের সামনে অনেককে ভ্রমণ করতে দেখা গেছে। এছাড়া স্বল্প দূরত্বের লোকাল ট্রেনে কিছুলোক ছাদে ভ্রমণ করছে। তবে তাদের ছাদ ওঠা ফেরাতে পুলিশের কোনো তৎপরতা চোখে পড়েনি।
রোববার সকাল ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে প্রায় ১০ থেকে ১২টি ট্রেন বিমানবন্দর স্টেশন ছেড়ে গেছে। রোদের প্রখরতা থাকায় ট্রেনের ছাদে লোকসমাগম কম বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
কমলাপুর রেলস্টেশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আমিনুল হক বাংলানিউজকে বলেন, রেল কর্তৃপক্ষ ট্রেনের ছাদে ভ্রমণ বন্ধ করতে উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষ্যে রোববার থেকে সংশ্লিষ্ট সব নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ৩০ আগস্ট রেলপথ মন্ত্রণালয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ১৮৯০ সালের রেলওয়ে আইনের ১২৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী ‘যদি কোনো ব্যক্তি বিপজ্জনক বা বেপরোয়া কার্যের দ্বারা অথবা অবহেলা করে কোনো যাত্রীর জীবন বিপন্ন করে, তবে তার এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা জরিমানা কিংবা উভয় দণ্ড হতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০১, ২০১৯
টিএম/ওএইচ/