সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে গত ৪ সেপ্টেম্বর ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হওয়ার পর তাকে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
শাপলা খাতুনের বাড়ি রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বরে। তার স্বামীর নাম হাসিবুল ইসলাম।
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ইসলাম ফেরদৌস বাংলানিউজকে শাপলার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় নিজ গ্রামে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হন শাপলা। গত ৪ সেপ্টেম্বর তাকে রামেক হাসপাতালের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরে রক্ত পরীক্ষায় তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে।
ডা. সাইফুল ইসলাম ফেরদৌস বলেন, ওই ওয়ার্ডে রেখেই তার চিকিৎসা চলছিল। সোমবার সকালে তার অবস্থার অবনতি ঘটে। এসময় তাকে হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে, ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহীতে মৃত্যুর সংখ্যা এ নিয়ে দু’জনে দাঁড়িয়েছে। এর আগে গত ১২ আগস্ট রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল মালেক নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়।
তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার হাউসনগর গ্রামের গোলাম নবীর ছেলে। রাজধানী ঢাকায় রাজমিস্ত্রির কাজ করতে গিয়ে তিনি সেখানে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়েছিলেন। পরে তাকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিয়ে আসা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে রামেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৯
এসএস/আরবি/