জাতীয় কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদকের করা এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
চার সপ্তাহের মধ্যে খাদ্য ও কৃষি সচিব এবং খাদ্য অধিদপ্তরের মাহপরিচালককে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
রিট আবেদনটি দায়ের করেন জাতীয় কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম গোলাপ। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফিরোজ আলম।
গত ২৮ জুলাই কৃষকের কাছ থেকে সরাসরি ধান ও চাল কেনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়। কিন্তু নোটিশের কোনো জবাব না পাওয়ায় এ রিট আবেদন করা হয়।
রিট আবেদনে বলা হয়, নীতিমালা অনুযায়ী সরকারের পক্ষ থেকে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান ও চাল সংগ্রহ করার কথা। কিন্তু কিছু গুদাম মালিক ও মধ্যস্বত্বভোগীর কারণে এই নীতিমালা লংঘিত হচ্ছে। কৃষক তার পণ্যের নায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
নীতিমালার ৪ এ বলা হয়েছে, কৃষকের কাছ থেকে সরাসরি সংগ্রহ মৌসুমে উৎপাদিত ধান ও গম এবং বৈধ ও সচল চালকল মালিকদের কাছ থেকে চুক্তির বিপরীতে সংশ্লিষ্ট মৌসুমের ধান থেকে ছাঁটাই করা চাল সংগ্রহ করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৯
ইএস/এমএ