কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এসব কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে নির্দেশনা দিয়ে অধিদপ্তর বলছে, অন্যথায় বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, খাদ্য অধিদপ্তরের আওতাধীন কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরির শৃংখলা বর্হিভূত আচরণ বা কর্মকাণ্ড যথাযথ কর্তৃপক্ষের গোচরীভূত হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, বিনা অনুমতিতে কর্মস্থল ত্যাগ করে খাদ্যভবনে তদবিরের জন্য ঘোরাঘুরি এবং অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল্যবান সময় অপচয় ঘটানোসহ দাপ্তরিক কর্মপরিবেশ বিনষ্ট করা। দাপ্তরিক নথিপত্রের গোপনীয়তা ও তথ্য পাচার করা।
বদলি-পদায়নে অসুদাপায় অবলম্বনের কৌশল নিয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যম ছাড়া শৃঙ্খলা পরিপন্থিভাবে সরাসরি মন্ত্রী/সচিব/মহাপরিচালক/পরিচালকের কাছে বিভিন্ন ধরনের আবেদন ও চিঠিপত্র প্রেরণ। সরকারি কর্মচারীর আচরণ বিধিমালা ভঙ্গ করে বিভিন্ন সুবিধা আদায়ের জন্য বিশিষ্ট ব্যক্তির মাধ্যমে তদবির ও চাপ প্রয়োগ। বদলি, পদায়ন ইত্যাদি সুবিধা আদায়ের জনা বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের ভুয়া/জাল স্বাক্ষরযুক্ত সুপারিশপত্র/ডিও এবং পত্র অধিদপ্তরে প্রেরণ। ’
চাকরির নিয়ম ও শৃঙ্খলা বহির্ভূত এ ধরনের আচরণ বা কর্মকাণ্ড থেকে খাদ্য অধিদপ্তরের আওতাধীন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৯ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৯
এমআইএইচ/এমএ